কর্মক্ষেত্র: সময়ের সঙ্গে এগিয়ে চলুন
- ক্যারিয়ার ডেস্ক
১.নিজের কাছে প্রমিজ করুন
প্রথমেই নিজের কাছে প্রমিজ করুন_ সব কাজেই আপনি কমপক্ষে ১৫ মিনিট এগিয়ে থাকবেন। অপেক্ষা করতে যদি আপনার ভালো না লাগে তাহলে ওই ১৫ মিনিট আপনি কয়েকটি ফোনকল সেরে নিতে পারেন কিংবা মেইলও চেক করে নিতে পারেন। পারেন পছন্দসই কিছু পড়তেও।
২.সুঅভ্যাস গড়ে তুলুন
আপনার সুঅভ্যাসগুলো আপনাকে সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে চলতে সাহায্য করবে। সঠিক সময়ে ঘুমাতে যাওয়া, সকালে তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে ওঠা, রুটিন মেনে কাজকর্ম করা_ এসব সুঅভ্যাসের চর্চা শুরু করুন আজ থেকে।
৩.খুঁজে বের করুন
আপনার প্রতিদিনকার রুটিন পর্যালোচনা করে খুঁজে বের করুন কোথায় কোথায় আপনার সময় ব্যয় হয় খুব বেশি। কাজগুলোকে গুছিয়ে এনে সময়ের অপচয় কমান।
৪.অতিরিক্ত চাপ নেবেন না
অ্যাপয়েন্টমেন্ট ঠিক করার আগে দুটি অ্যাপয়েন্টমেন্টের মধ্যে কিছুটা সময় রাখুন, নিজেকে রিচার্জ করার সময় নিন। কাজের এমন চাপ নেবেন না, যেটা আপনার ভালোর চেয়ে ক্ষতিই করবে বেশি।
৫.ঘড়ি দেখুন সময়ে সময়ে
যদি আপনার ভুলে যাওয়ার প্রবণতা থাকে, তাহলে নিজের চারদিকে ঘড়ির সংখ্যাটা বাড়াতে হবে। আশপাশের দেওয়ালে ঘড়ি ঝোলানোর ব্যবস্থা রাখুন। ঘড়ি আপনার কাজের সময়টা মনে করিয়ে দেবে।
৬.দৃষ্টিভঙ্গি বদলান
অনেকে মনে করেন, সময়ের কাজ সময়ে করাটা আধুনিকতার পরিপন্থী। এ ভুল ধারণা থেকে বের হয়ে এসে সময়ের কাজ সময়ে শেষ করে আপনি নিজেকে একজন আধুনিক সচেতন মানুষ হিসেবে প্রমাণ করুন।
৭.নিজেকে দিয়ে অন্যের সমস্যাটা বুঝুন
কাজের ক্ষেত্রগুলোতে আপনার কাজের সঙ্গে জড়িয়ে আছে আরও অনেকের কাজ এবং সময়। আপনার অনিয়ম কিংবা উদাসীনতা অন্যদের কতটা ঝামেলায় ফেলতে পারে সেটা অন্যদের স্থানে নিজেকে রেখে বিচার করুন।