উড়োজাহাজ ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ক্যারিয়ার
- ক্যারিয়ার ডেস্ক
বিজ্ঞানের ক্রমবর্ধমান প্রবৃদ্বিতে প্রযুক্তি যেমন লাভ করছে উত্কর্ষ, তেমনি মানব জীবনেও এসেছে পরিবর্তন। আর এরই সাথে পরিবর্তিত হচ্ছে শিক্ষাব্যবস্থা। শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য যদিও জ্ঞান অর্জন, তবুও প্রতিযোগিতার এই যুগে জীবনমুখী শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা দিন দিন বেড়েই চলেছে। শিক্ষা যদি বাস্তব ও কর্মজীবনে সঠিকভাবে লাগানো না যায়, তবে জীবন যুদ্ধে টিকে থাকাই দায়। তাই বলা যায় যে টিকিয়ে থাকার এই লড়াইয়ে মূখ্য চাহিদা একটি ভালো ক্যরিয়ার। আর এই ক্যারিয়ারটি যদি হয় আকর্ষণীয় আর অভিজাত তাহলে তো আর কথাই নেই ।
এমনই একটি আকর্ষণীয় ক্যারিয়ার হল অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বাংলায় বিমান প্রকৌশলী যার কাজ মূলত উড়োজাহাজের রক্ষণাবেক্ষণ। সম্পূর্ণ আন্তর্জাতিক মানের এই বিষয়ে শিক্ষার্থীদের আগে যেতে হত বিদেশে। কিন্তু আ্যাাভিয়েশন সেক্টরে ক্রমবর্ধমান প্রসারতায় এয়ারলাইন্সগুলোর চাহিদা যেমন বাড়ছে , তেমনি বাড়ছে দক্ষ ইঞ্জিনিয়ারের চাহিদাও। আর প্রয়োজনের তাগিদেই অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মতো আধুনিক ও যুগোপযোগী একটি শিক্ষা এখন বাংলাদেশেই পাওয়া যাচ্ছে। এতে সময় ও অর্থ সাশ্রয় হচ্ছে দুটোই।
বাংলাদেশে এই প্রথম বিমান প্রকৌশলী বিষয়ে শিক্ষা প্রদান শুরু করেন অ্যারোনটিক্যাল কলেজ অব বাংলাদেশ (এসিবি) ২০০৭ সাল থেকে দক্ষ ইঞ্জিনিয়ার গড়ার উদ্দেশ্যে কলেজটি প্রদান করছে আন্তর্জাতিক শিক্ষাবোর্ড এডেক্সেলের এনডি এবং এইচ এনডি-এর কোর্স সমূহ। এসিবিতে পড়াশোনা করলে বাড়তি সুবিধা রয়েছে চীনের সিনইয়াং ইউনির্ভাসিটিতে গ্র্যাজুয়েশন করার সুযোগ। এশিয়ার ৪ নম্বর র্যাংকিংধারী এই ইউনির্ভাসিটির বাংলাদেশের একাডেমিক পার্টনার হল অ্যারোনটিক্যাল কলেজ অফ বাংলাদেশ। যেখানে শিক্ষার্থীদের জন্য থাকছে ১০০% পর্যন্ত স্কলারশিপের সুযোগ। এ ছাড়াও কোর্স শেষে শিক্ষার্থীরা পৃথিবীর নামীদামী ইউনিভার্সিটি থেকে ক্রেডিট ট্রান্সফারের মাধ্যমে ভর্িত হয়ে ক্যারিয়ার গড়তে পারে। প্রয়োজনীয় ব্যবহারিক শিক্ষার জন্য শিক্ষার্থীদের নিয়ে যাওয়া হয় কক্সবাজার বিমানবন্দরে। দক্ষতার সাথে পড়াশুনা শেষে শিক্ষার্থীরা অর্জন করে দেশে বিদেশে উচ্চ বেতনে চাকুরীর সুযোগ। যোগাযোগ :অ্যারোনটিক্যাল কলেজ অব বাংলাদেশ, বাড়ি-৩৮, রোড-২০, সেক্টর ১১, উত্তরা, ঢাকা ১২৩০। ০১৯২৯-৩৪০৬৩৬, ৮৯৯১২৪।