পড়ার বিষয় : হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট
- ক্যারিয়ার ডেস্ক
প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে নিজেকে একটু ভালো প্রমাণ করতে প্রয়োজন কিছু বাড়তি যোগ্যতা। এর জন্য একাডেমিক শিক্ষাই যথেষ্ট নয়। শুধু গ্রাজুয়েশন থাকলেই যে কোনো ভালো চাকরি পাওয়া অনেকটাই কষ্টকর। তাই প্রয়োজন হয় পেশাভিত্তিক কিছু কোর্স সম্পন্ন করার। এতে যেমন ভালো চাকরি পাওয়া সুবিধা হয়, তেমনি সম্ভব হবে চাকরির ক্ষেত্রে উন্নতি করা।
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট ৬ মাস ও ১ বছর মেয়াদি কোর্সের মাধ্যমে ১০ বছর ধরে গড়ে তুলেছে এমনই সব দক্ষ জনশক্তি। বর্তমানে বিআইএইচআরএম অত্যন্ত চাহিদাসম্পন্ন পোস্ট গ্রাজুয়েট ডিপ্লোমা ইন এইচআরএম, প্রফেশনাল এমবিএ ইন এইচআরএম, পিজিডি ইন কমপ্লায়েন্স ম্যানেজমেন্ট, পিজিডি ইন সাপ্লাইচেইন ম্যানেজমেন্ট, ডিপ্লোমা ইন বিজনেস ইংলিশ—এসব কোর্স সম্পন্ন করাচ্ছে।
বর্তমানে চাকরির বাজারে এইচআর প্রফেশনালদের রয়েছে অধিক চাহিদা। প্রায় সব শ্রেণীর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চালু করা হচ্ছে এইচআর বিভাগ। আর এসব প্রতিষ্ঠানের অন্যতম বিআইএইচআরএম। একটি দেশের মানবসম্পদই বেশি গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ হিসেবে কাজ করতে পারে। কারণ মানুষ ছাড়া কোনো কাজই করা সম্ভব নয়। আবার এটি যদি কোনো প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে হয় তবে প্রয়োজন হয় দক্ষ জনশক্তির। যে কোনো প্রতিষ্ঠানের সফলতার জন্য যেমন প্রয়োজন যন্ত্রপাতির, তার থেকেও বেশি প্রয়োজন লোকবল। তাই এইচআর ব্যবস্থাপক হিসেবে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে অনার্স কিংবা বিবিএ শুরু করার পরপরই পড়াশোনার পাশাপাশি বিভিন্ন কোর্স করতে পারেন।
মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা একটি উন্নতমানের পেশা হিসেবে স্বীকৃত। এ পেশায় একদিকে যেমন গ্ল্যামার রয়েছে, অন্যদিকে পাওয়া যাবে মানুষের সেবা করার সুযোগ। যারা বিবিএ-এমবিএ শেষ করছে, তাদের একটু বেশি অগ্রাধিকার দেয়া হয়। বিআইএইচআরএম দেশের একমাত্র বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, যা এইচআরএমে ক্যারিয়ার গড়তে সবচেয়ে বেশি সহায়ক হিসেবে কাজ করছে। কারণ এখানে রয়েছে সর্বোচ্চ মানের শিক্ষক, যারা দেশের বড় বড় কোম্পানিতে ব্যবস্থাপক অথবা প্রতিষ্ঠানের এইচআরএম বিভাগের প্রধান হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।
এছাড়া প্রতিষ্ঠানটি বছরের বিভিন্ন সময়ে ক্যারিয়ার বিষয়ক বিভিন্ন সেমিনারের আয়োজন করে থাকে যা ছাত্রছাত্রীদের ক্যারিয়ার গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এখানে রয়েছে পদ্ধতি ও ক্লাসভিত্তিক কোর্স। ছাত্রছাত্রীদের যুগের চাহিদা অনুযায়ী পাঠদান এবং সাফল্য অর্জনে সহায়তাই এ প্রতিষ্ঠানের মূল উদ্দেশ্য।