বিদেশে পড়তে চান?
- ক্যাম্পাস ডেস্ক
ভালো ফল করে বিদেশে উচ্চশিক্ষা নিতে যেতে চান অনেকেই। সেসব নিয়ে বিশেষ আয়োজন।
পদার্থবিজ্ঞান
পরামর্শ : ড. মো. আবদুস ছাত্তার, চেয়ারম্যান, পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
যোগ্যতা : জাপানে যেতে টোফেল করার প্রয়োজন নেই। শিক্ষকদের মাধ্যমে যোগাযোগ করে সেখানে যাওয়া যাবে। আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়তে জিআরই প্রয়োজন। আরো ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে চাইলে অ্যাডভান্স জিআরই করতে হবে। তবে আগে গবেষণা করা থাকলে ভর্তি হতে অনেক সুবিধা হয়।
ফল ও স্কোর : অনার্সে কমপক্ষে ৩ সিজিপিএ থাকতে হবে। আর একেক বিশ্ববিদ্যালয় একেক স্কোর চেয়ে থাকে। আইইএলটিএসে ৬.৫, টোফেলে ৯০ ও জেনারেল জিআরইতে সর্বনিম্ন ৩ পেতে হবে।
যেতে পারেন : আইইএলটিএস করে অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড, জার্মানি, নিউজিল্যান্ড, সুইডেন, ফিনল্যান্ড, পোল্যান্ড, নেদারল্যান্ডসসহ অনেক দেশে যেতে পারেন। আর টোফেল করে যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় যাওয়া যাবে।
সম্ভাব্য কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় : যুক্তরাষ্ট্রের বেলভিউ, হার্বাট, শিকাগো, স্টানফোর্ড, পেনসিলভানিয়া, ফ্লোরিডা, টেক্সাস ও স্টেট ইউনিভার্সিটিসহ ম্যাসাচুসেটস ও ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, ব্রিটেনের ল্যান্ড সিটি, ম্যানচেস্টার, ডারহাম, কেন্ট, ক্যাম্ব্রিজ, অক্সফোর্ড, বার্মিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়, কানাডার মাউন্ট রয়্যাল, অ্যালবার্টা, লেথব্রিজ, কাপিলানো, ভিক্টোরিয়া, ভ্যানকুভার, মাউন্ট এলিসন থমসন রিভার্স ইউনিভার্সিটি; নিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ড, লিংকন, ওটাগো, ভিক্টোরিয়া বিশ্ববিদ্যালয়; জার্মানির হাইডলবার্গ, রসটগ, মিউনিখ, মার্টিন লুথার বিশ্ববিদ্যালয়সহ আরো অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই বছরের মাস্টার্স ও এক বছরের পিএইচডি করা যাবে।
বৃত্তি : বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্ণকালীন বৃত্তির জন্য ভালো ফল, আইইএলটিএস বা জিআরইতে ভালো করতে হয়। প্রতি মাসে ১২ শ ডলার দেয় বিশ্ববিদ্যালয়। এতে খরচ চলে যায়। এ ছাড়া শিক্ষা সহায়তাকারী বা গবেষণা সহকারীর কাজ পাওয়া যায়।
নৃবিজ্ঞান
পরামর্শ : হাসান আল শাফী, চেয়ারম্যান, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
যোগ্যতা : অনার্স, মাস্টার্সে অন্তত ৩.২৫ সিজিপিএ, ইংরেজিতে দক্ষতা ও গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশিত থাকলে বৃত্তি পেতে সুবিধা হয়। দক্ষিণ কোরিয়া, ফ্রান্স, ইউরোপের কয়েকটি দেশ তাদের দেশের ভাষা জানা শিক্ষার্থীদের বৃত্তির ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দেয়। যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে টোফেলে অন্তত ৯০ লাগে। আর আইইএলটিএস স্কোর ৫.৫ থাকতে হবে।
কোথায় যাবেন : আইইএলটিএস করে ইংল্যান্ড, নরওয়ে, জার্মানি, নিউজিল্যান্ড, সুইডেন, ফিনল্যান্ড, পোল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস, ডেনমার্ক, স্পেন, সুইজারল্যান্ড, ইতালি, ভারত, বেলজিয়াম, কানাডা, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, হংকং, থাইল্যান্ড যেতে পারেন। টোফেল করে কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভর্তি হতে পারেন।
যেসব কোর্স করবেন : এক বছরের মাস্টার্স, দুই বছরের মাস্টার্স অব অ্যানথ্রপলজি ও তিন বছরের পিএইচডি।
বৃত্তির ধরন : বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ টিউশন ফি মওকুফ করে ফুলফ্রি স্কলারশিপে প্রতি মাসে সর্বনিম্ন ১২০০ থেকে সর্বোচ্চ ২৫০০-৩০০০ ডলার দেন। হাফ স্কলারশিপে টিউশন ফি মওকুফ করা হলেও থাকা-খাওয়ার খরচ নিজের। তখন বিভিন্ন ধরনের কাজের পাশাপাশি আবেদন করলে লাইব্রেরি অ্যাসিস্ট্যান্ট, টিচিং অ্যাসিস্ট্যান্ট ও রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্টের কাজ পাওয়া যায়।
সম্ভাব্য বিশ্ববিদ্যালয় : যুক্তরাষ্ট্রের কর্নেল, এমোরি, বার্কল্যান্ড, বেলভিউ, শিকাগো, মাসাচুসেটস ও ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, স্টানফোর্ড, পেনসিলভানিয়া, ফ্লোরিডা, স্টেট, টেক্সাস ও ইয়েল ইউনিভার্সিটি; ব্রিটেনের সোয়াস, হার্ভার্ড, ল্যান্ড সিটি, ম্যানচেস্টার অক্সফোর্ড, বার্মিংহাম, রিডিং, ক্যাম্ব্রিজ, কেন্ট, ডারহাম, সাসেক্স, লন্ডন ইউনিভার্সিটি; কানাডার মাউন্ট রয়্যাল, ইয়র্ক, টরেন্টো, আলবার্টা, ল্যাথব্রিজ, কাপিলানো, রয়্যাল রোডস ইউনিভার্সিটি, থমসন রিভার্স, ব্রিটিশ কলম্বিয়া, ভিক্টোরিয়া, ভ্যানকুভার আইল্যান্ড, মাউন্ট অ্যালিসন বিশ্ববিদ্যালয়; নিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ড ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি, ওটাগো, ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটি অব ওয়েলিংটন; জার্মানির হাইডলবার্গ, রসটগ, মিউনিখ, টুবিংয়েন, হালে-উইটেনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদি।
বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং
পরামর্শ : অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শাহেদুুর রহমান, সভাপতি, বায়োটেকনোলোজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।
যেভাবে যাবেন : আইএলটিএস, টোফেল, স্যাটে ভালো স্কোর থাকার পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় বা সেই গবেষণা প্রতিষ্ঠানের জৈবপ্রযুক্তিবিষয়ক গবেষণাপত্রগুলো সম্পর্কে ধারণা লাভ করে কোনো একটি ভালো গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক বরাবর ইমেইলে যোগাযোগ করলে বৃত্তি পাওয়া সহজ হয়।
উল্লেখযোগ্য বৃত্তি : যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জাপান, জার্মানি, দক্ষিণ কোরিয়া, চীন, অস্ট্রেলিয়া, নরওয়ে, বেলজিয়াম, নেদারল্যান্ডস, সুইডেনসহ ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোতে বৃত্তি পাওয়া যায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের সুপারিশে জাপান সরকারের মনবুকাগাকুশো, চীনা সরকারের চায়নিজ গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ, ব্রিটেনের কমনওয়েলথ, জার্মানির ডিএএডি, বেলজিয়ামের ভিলারওস স্কলারশিপ, নেদারল্যান্ডসের এনএফপি ও নুফিক, ইউরোপীয় দেশগুলোর ইরামাসমান্ডুস, সুইডেনের সুইডিস ইনস্টিটিউট স্টাডি, নরওয়ের কুইওটা, অস্ট্রেলিয়ার আইপিআরএস ও ইনইয়েভর নামকরা বৃত্তি। তা ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় এবং তাদের অধীনে যেসব গবেষণা সংস্থা আছে, তারা জৈবপ্রযুক্তির ওপর বেশ কিছু বৃত্তি দেয়। এসব বৃত্তির মাধ্যমে পূর্ণকালীন বা টিউশন ফি মওকুফ করে সেখানে পড়ালেখা বা গবেষণা করা যায়।
প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান
পরামর্শ : রিজওয়ানুল হক, সহকারী অধ্যাপক, প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগ, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
যোগ্যতা : মাস্টার্সের জন্য অন্তত জিপিএ ৩.৫০, পিএইচডির জন্য জিপিএ ৩.৫০ থাকলে ভালো। পিএইচডির গবেষণার জন্য ভালো জার্নালে পেপার প্রকাশিত হলে সুবিধা আছে, না থাকলেও হয়। আইএলটিএস স্কোর অন্তত ৬, টোফেলে ৯০ লাগতে পারে।
মেয়াদ : মাস্টার্স দুই বছর, পিএইচডি ৩ ও পোস্ট ডক্টরেটের জন্য সাধারণত দুই বছর লাগে।
জাপান : আমাদের শিক্ষার্থীদের জন্য জাপানে উচ্চশিক্ষা নেওয়া তুলনামূলক সহজ। জাপান সরকারের এমইএক্সটি [দ্য মিনিস্ট্রি অব এডুকেশন, কালচার, স্পোর্টস, সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি] বৃত্তি এ দেশের প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়েই আছে। এ ছাড়া টোকিও, কিউশু, কিওটো, ওসাকা, হোক্কাইডো, টোহোকু, নাগোয়া বিশ্ববিদ্যালয় এই বিভাগে অনার্স, মাস্টার্স, পিএইচডি ও পোস্ট ডক্টরেটের জন্য বৃত্তি দেয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে সব তথ্য পাওয়া যায়। এই বিজ্ঞাপনগুলো সাধারণত নভেম্বর থেকে জানুয়ারির মধ্যে দেওয়া হয়।
জাপানে উচ্চশিক্ষার প্রক্রিয়া : অনলাইনে ভর্তি ফরম পূরণ করতে হয়। তার ভিত্তিতে প্রাথমিক বাছাই হয়। মৌখিক পরীক্ষাও অনলাইনে হয়। এরপর সে দেশের সরকারি ফরম পূরণ করে জাপান দূতাবাসের ভর্তি ও মৌখিক পরীক্ষায় পাস করলে ভিসা পাওয়া যায়।
অর্থ : জাপানে মাসিক বৃত্তি সাধারণত এক থেকে দেড় লাখ জাপানি ইয়েন। পার্টটাইম কাজের অনুমতি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ দেয় না। তবে অনেকে কাজ করেন। অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ও ভালো টাকা বৃত্তি হিসেবে দেয়।
অন্যান্য দেশ : যুক্তরাষ্ট্র, ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, বেলজিয়াম, থাইল্যান্ড, নেদারল্যান্ডস, সুইজারল্যান্ড, জার্মানি, ফ্রান্স, ডেনমার্কসহ বিভিন্ন দেশে উচ্চশিক্ষা নেওয়া যায়। এর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কলম্বিয়া, ক্যালিফোর্নিয়া, কানাডার টরন্টো ও ইউনিভার্সিটি অব ব্রিটিশ কলাম্বিয়া, অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন ও ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ইংল্যান্ডের ম্যানচেস্টার, জার্মানির হামবোল্ট ইউনিভার্সিটি অব বার্লিন ও বেলজিয়ামের গেন্ট ইউনিভার্সিটি অন্যতম।
ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং
পরামর্শ : অধ্যাপক ড. আহসান উল্লাহ, বিভাগীয় প্রধান, ইইই, চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
যোগ্যতা : ভালো ফলের পাশাপাশি আইইএলটিএসে অন্তত ৫.৫, টোফেলে ৯০ ও জিআরইতে ৩০০-র বেশি স্কোর থাকতে হবে। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টুডেন্ট এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামের মাধ্যমেও উচ্চশিক্ষা নেওয়া যায়। চুয়েটে তৃতীয় বর্ষ থেকে জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে স্টুডেন্ট এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামটি চালু আছে। এ ছাড়া চ্যান্সেলর ও ডিন স্কলারশিপের মাধ্যমেও বিদেশে যাওয়া যায়।
যেসব কোর্স করা যায় : মাস্টার্স বা পিএইচডির পাশাপাশি পাওয়ার সিস্টেম, ইনফরমেশন টেকনোলজি, কন্ট্রোল সিস্টেমের ওপর বিভিন্ন কোর্স বা ডিগ্রি নেওয়া যায়।
বৃত্তি : জাপানের জেএসটিএস [জুনিয়র সায়েন্স ট্যালেন্ট সার্চ এক্সামিনেশন], অস্ট্রেলিয়ার এইউএসএইড [অস্ট্রেলিয়া অ্যাওয়ার্ডস স্কলারশিপস ফর ডেভেলপিং কান্ট্রিজ] ও আইপিআরএস [ইন্টারন্যাশনাল পোস্ট গ্র্যাজুয়েট রিসার্চ স্কলারশিপস], পিএইচডি ও পোস্ট ডক্টরাল থিসিসের জন্য দক্ষিণ কোরিয়ার ‘বিকে২১’ খুব কাঙ্ক্ষিত বৃত্তি। পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ওপর ইউরোপের সেরা বৃত্তিটি দেয় জার্মানির টেকনিক্যাল ইউনিভার্সিটি অব মিউনিখ।
খরচ : বিদেশি বৃত্তিগুলোয় সাধারণত টিউশন ফি লাগে না।
সামাজিক বিজ্ঞান
পরামর্শ : প্রফেসর ড. প্রিয়ব্রত পাল, ডিন, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।
যোগ্যতা : সিজিপিএ ভালো হতে হবে [৩.৮৬ বা ৩.৯০]। আইইএলটিএসে ৬ বা ৬.৫ স্কোর থাকতে হয়।
যেতে পারেন : ভালো রেজাল্টধারীরা যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, তুলনামূলক কম ভালো রেজাল্টধারী বা আর্থিক অসুবিধা আছে এমন কৃতী ছাত্রছাত্রীরা সুইডেন, নরওয়ের মতো স্কেন্ডিনেভিয়ান দেশগুলোতে গেলে লেখাপড়ার পাশাপাশি পার্টটাইম কাজ করতে পারবেন। এ ছাড়া টিচিং অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজ করলে নিজেকে তৈরির পাশাপাশি সেখানে শিক্ষকতারও সুযোগ মেলে।
বৃত্তির ধরন : ব্রিটেনের কমনওয়েলথ, যুক্তরাষ্ট্রের ফুলব্রাইট স্কলারশিপ খুবই মর্যাদাপূর্ণ। তবে অঞ্চলভেদে বৃত্তির ধরন ভিন্ন হয়। এ ছাড়া কানাডার টরন্টো, যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ডসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় এই বিষয়ে, সামাজিক উন্নয়ন গবেষণায় মাস্টার্স, এমফিল ও পিএইচডিতে ছাত্রছাত্রী ভর্তি করে।
মেয়াদ : মাস্টার্স দুই বছর, পোস্ট গ্র্যাজুয়েট এক-দুই বছর, পিএইচডিতে তিন-চার বছর লাগে।
খরচ : ভালো ফল, আইইএলটিএসে ভালো স্কোর, গবেষণাপত্র থাকলে সুইডেন, নরওয়ের মতো দেশগুলো টিউশন ফি মওকুফ করে। তবে থাকা-খাওয়ার খরচ নিজে দিতে হয়।
খেয়াল রাখুন : যে অধ্যাপকের অধীনে গবেষণা করবেন, তাঁর প্রোফাইল ও গবেষণাকর্ম ওয়েবসাইটে দেখে সিদ্ধান্ত নিন। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা ওয়েবসাইটে দেখে কোথায় আবেদন করলে ভালো হবে, সে সিদ্ধান্ত নিন।