এভিয়েশন সেক্টরে কর্মসংস্থানের সুযোগ
- ক্যারিয়ার ডেস্ক
এভিয়েশন সেক্টরে আছে যথেষ্ট কর্মসংস্থানের সুযোগ। একে কাজে লাগাতে পারলে এগিয়ে যাবে তরুণ শিক্ষিত সমাজ। আর এই দিক সামনে রেখেই দেশের পাঁচজন এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ গড়ে তুলেছিলেন অ্যারোনটিক্যাল কলেজ অব বাংলাদেশ। যার নেতৃত্বে রয়েছেন এম মোসলেম উদ্দিন। প্রতিষ্ঠানটির নিজস্ব এয়ারলাইন্স থাকার ফলে শিক্ষার্থীরা পর্যাপ্ত ব্যবহারিক শিক্ষা পেয়ে থাকে। শুধু তাই নয়, প্রতিষ্ঠানটির রয়েছে বিশাল অ্যারোস্পেস ওয়ার্কশপ ও অত্যাধুনিক এভিয়নিক্স ল্যাব। ক্যাম্পাসে ব্যবহারিক ক্লাসের জন্য আছে অ্যারোপ্লেন, টারবাইন ইঞ্জিন, পিস্টন ইঞ্জিন, কম্পোন্যান্টস ও পর্যাপ্ত স্পেয়ার পার্টস। শ্রেণিকক্ষগুলো মাল্টিমিডিয়া সেটআপ সংবলিত এবং আছে ওয়াইফাই নেট সংবলিত কম্পিউটার ল্যাব, পরিপাটি হোস্টেল ও দুষ্প্রাপ্য পুস্তক সংবলিত লাইব্রেরি। এক কথায় একটি সর্বাধুনিক অ্যারোনটিক্যাল কলেজ পরিচালনায় যা কিছু প্রয়োজন, তার সবই এখানে রয়েছে।
বর্তমানে এখানে লেবেল-৩; এক্সটেন্ডেড ন্যাশনাল ডিপ্লোমা ইন অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, লেবেল-৫; হায়ার ন্যাশনাল ডিপ্লোমা ইন অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এবং এক বছরের লেবেল-৬; বিএসসি ইন অ্যারোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সগুলো অত্যন্ত সাফল্যের সঙ্গে পরিচালনা করছে। এখানে এনডি ও এইচএনডি কোর্স দুটি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে। এসিবির অনেক ছাত্রছাত্রী বিশ্বের খ্যাতিমান বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্রেডিট ট্রান্সফারের মাধ্যমে ইউকে, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, জার্মানি, চায়না ও মালয়েশিয়ায় উচ্চশিক্ষা সম্পন্ন করে এয়ারলাইন্সে যোগ দিয়ে উচ্চ বেতনে কর্মরত আছেন। এখানে ভর্তি হতে চাইলে গণিত ও পদার্থসহ বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ ৩.৫ থাকতে হবে।
সুযোগ-সুবিধা : জিপিএ ৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা টিউশন ফির ওপর ছাড়সহ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ভর্তি হতে পারবে। বিশেষ করে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের প্রথম দুই বছর এসিবিতে এবং পরবর্তী দুই বছর চায়না সেনইয়াং ও মালয়েশিয়ান বিশ্ববিদ্যালয় অথবা ইউকে, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডার সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্রেডিট ট্রান্সফারের সুযোগ।
যোগাযোগ : বাড়ি-৩৮, রোড-২০, সেক্টর-১১, উত্তরা, ঢাকা।
ফোন : ০১৯২৯ ৩৪০৬৩৬, ০১৭১৫৯৩৯৫৩৪।