জীবনবৃত্তান্তই চাকরির প্রথম ধাপ
- ক্যারিয়ার ডেস্ক
ভালো প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতে চান। অথচ আপনার প্রথম অবস্থানেই দুর্বল থাকলেন। সেটা কি মানানসই। চাকরির প্রথম ধাপই হলো প্রার্থীর জীবনবৃত্তান্ত। আর এই জীবনবৃত্তান্তকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হলো প্রার্থীর স্মার্টনেস। বলতে পারা যায়, আগে জীবনবৃত্তান্ত সুন্দর করুন পরে চাকরি। এক্ষেত্রে জীবনবৃত্তান্ত বারবার আপডেট করলে প্রথম ধাপ অতিক্রম করতে পারবেন। অনেক চাকরি প্রার্থীই শুধুমাত্র তাদের মৌলিক বিবরণ যেমন কাজের ক্ষেত্র, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি দিয়ে থাকে।
আপনি যদি আপনার ক্যারিয়ার অবজেক্টিভ, পূর্বতন কাজের অভিজ্ঞতা (আগের চাকরিদাতার নাম, দায়িত্বের ধরন), অর্জন, দক্ষতাসমূহের পাশাপাশি মৌলিক বিবরণ যেমন কাজের ক্ষেত্র, অভিজ্ঞতার বছর, বর্তমান কাজের ক্ষেত্র, পছন্দের কাজের ক্ষেত্র, শিক্ষাগত যোগ্যতা ইত্যাদি দিয়ে আপনার পূর্ণ জীবনবৃত্তান্ত তৈরি করেন, তাহলে একজন চাকরিদাতা কর্তৃক আপনাকে সাক্ষাৎকারের জন্য ডাকার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে। আপনার জীবনবৃত্তান্তটি কমপক্ষে মাসে একবার আপডেট করুন।
নতুন কোনো তথ্য যা আপনার জীবনবৃত্তান্তকে আকর্ষণীয় করে তুলবে, সেসব অন্তর্ভুক্ত করুন। যদি কোনো নতুন তথ্য নাও থাকে সেক্ষেত্রেও আপনার সম্ভাব্য চাকরিদাতাদের কথা মাথায় রেখে জীবনবৃত্তান্তের বিভিন্ন দিক আপডেট করুন। মনে রাখবেন, চাকরিদাতা দেখতে চায় একটি জীবনবৃত্তান্ত শেষ কবে আপডেট করা হয়েছে এবং তারা সে অনুযায়ী সর্বশেষ আপডেট করা চাকরি প্রার্থীকে সাক্ষাৎকারের জন্য ডাক দিয়ে থাকে।