আইডব্লিউএম ও ড্যাফোডিলের মধ্যে সমঝোতা

আইডব্লিউএম ও ড্যাফোডিলের মধ্যে সমঝোতা

  • ক্যাম্পাস ডেস্ক

ইনস্টিটিউট অব ওয়াটার মডেলিং (আইডব্লিউএম) এবং ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইননিভার্সিটির সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। গতকাল রোববার (২৬ ডিসেম্বর) অশুলিয়ায় ড্যাফোডিল স্মার্ট সিটিতে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে এ সমঝোতা চুক্তি অনুষ্ঠিত হয়। সমঝোতা চুক্তিতে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. প্রকৌশলী একেএম ফজলুল হক এবং ইনস্টিটিউট অব ওয়াটার মডেলিংয়ের নির্বাহী পরিচালক প্রকৌশলী আবু সালেহ খান নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে স্বাক্ষর করেন। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. এস এম মাহবুব উল হক মজুমদার, ইনস্টিটিউট অব ওয়াটার মডেলিংয়ের উপ-নির্বাহী পরিচালক এস এম  মাহবুবুর রহমান, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান ড. মোহাম্মদ হান্নান মাহমুদ খান, অধ্যাপক ড. এম আর কবির প্রমুখ।

সমঝোতা চুক্তির ফলে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা দেশের অন্যতম সেরা আইডব্লিউএম-এর গবেষণাগার ব্যবহারের সুযোগ পাবেন। শিক্ষার্থীরা তত্ত্বীয় জ্ঞানের পাশাপাশি হাতেকলমে শিখতে পারবেন। এছাড়া ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে শিক্ষার্থীদের নিবিড় বন্ধন গড়ে উঠবে যা তাদের শিক্ষাজীবন শেষে চাকরিজীবনের প্রবেশপথকে সহজ করবে।

অধ্যাপক ড. এস এম মাহবুব উল হক মজুমদার তার বক্তব্যে বলেন, শুধু তত্বীয় জ্ঞান দিয়ে কর্মজীবনে সফলতা অর্জন করা যায় না। কর্মজীবনে দরকার হয় প্র্যাকটিক্যাল জ্ঞান। সেজন্য ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি তার শিক্ষার্থীদেরকে হাতেকলমে শিখিয়ে দক্ষ গ্রাজুয়েট তৈরি করতে সদা তৎপর।

প্রকৌশলী আবু সালেহ খান বলেন, ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী রয়েছেন, অনেক মেধাবী শিক্ষক রয়েছেন। তাদের সঙ্গে আইডব্লিউএম এর সুসম্পর্ক তৈরি হবে। ইন্ডাস্ট্রি ও একাডেমিয়ার মধ্যে এ ধরনের সম্পর্ক তৈরি হওয়া খুবই দরকার। উভয় প্রতিষ্ঠান মিলে এখন থেকে পানি উন্নয়ন ও পানি ব্যবস্থাপনায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শেষে পানি ব্যবস্থাপনা বিষয়ের উপর একটি কর্মশালা পরিচালনা করেন প্রকৌশলী আবু সালেহ খান। কর্মশালায় সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন।

Sharing is caring!

Leave a Comment