হলুদ চাষে ঝুঁকছেন কৃষকরা

হলুদ চাষে ঝুঁকছেন কৃষকরা

  • উদ্যোক্তা ডেস্ক 

মাগুরায় কৃষকরা মসলাজাতীয় ফসল হলুদ চাষে ঝুঁকে পড়েছে। বাজারে হলুদের দাম ও চাহিদা ভাল থাকায় তারা হলুদ চাষ করে আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছে। অন্যদিকে উৎপন্ন হলুদ মাগুরার চাহিদা মিটিয়ে অন্যান্য জেলায় চালান যাচ্ছে। জানা গেছে, জেলার চারটি উপজেলা সদর, শ্রীপুর, মহম্মদপুর ও শালিখা উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে প্রায় ছয় হাজার কৃষক তিন হাজার হেক্টর জমিতে হলুদ চাষ করেছে। এছাড়া অনেকে জমির আইলে ও পতিত জমিতে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে হলুদ লাগিয়েছে। জেলার জমি হলুদ চাষের জন্য খুবই উপযোগী। সাধারণত উঁচু জমি, ভিটাজমি ও জমির আইলে হলুদ ভাল হয়। হলুদক্ষেতে পোকা লাগে না বলে ওষুধের প্রয়োজন হয় না এবং সার লাগে না। এ কারণে হলুদ চাষে খরচ কম এবং লাভ বেশি। বাজারে হলুদের ব্যাপক চাহিদা থাকায় হলুদ বিক্রি করতে কৃষকদের কোন সমস্যা হয় না বলে কৃষকরা হলুদ চাষে ঝুঁকে পড়েছে। -নিজস্ব সংবাদদাতা, মাগুরা

শিল্প-কারখানায় ঝুঁকি বাড়ছেই

প্রায় ছয় বছর আগে ঢাকার পুরনো অংশে নিমতলীর এক বাড়িতে অগ্নিকা-ে ১১৭ জন নিহত হয়েছিলেন। বলা হয়েছিল, সে বাড়ির নিচে রাসায়নিক পদার্থের গুদাম থাকায় আগুন বেশ দ্রুত ছড়িয়েছিল। সে ঘটনার পর ঢাকার পুরনো অংশে বাড়ির নিচ থেকে রাসায়নিক পদার্থের গুদাম সরিয়ে নেবার জন্য অনেকেই আন্দোলন করেছিল। পুরান ঢাকার আরমানিটোলা এলাকা ঘুরে দেখা যাচ্ছে, অধিকাংশ বাড়ির নিচে বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক পদার্থের গুদাম। স্থানীয় ব্যবসায়ীদের হিসাব অনুযায়ী, ঢাকার পুরনো অংশে এ ধরনের কয়েক হাজার দোকান আছে। বিভিন্ন শিল্প-কারখানায় ব্যবহারের জন্য এসব রাসায়নিক পদার্থ ব্যবহার করা হয়। আবাসিক এলাকা থেকে রাসায়নিক পদার্থের দোকানসহ অন্য যে কোন ধরনের ঝুঁকিপূর্ণ শিল্প সরিয়ে নিতে আন্দোলন করেছিল পরিবেশবাদীরা। কিন্তু ছয় বছরেও এর কোন অগ্রগতি দেখা যায়নি। সম্প্রতি বিবিসির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে আসে।favicon59-4

Sharing is caring!

Leave a Comment