ড্যাফোডিলে ‘মাইক্রোটিক একাডেমি’র কার্যক্রম শুরু
- ক্যাম্পাস ডেস্ক
বাংলাদেশে প্রথম বারের মতো মাইক্রোটিক একাডেমির কার্যক্রম শুরু করেছে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি। আজ রবিবার (৭ জুলাই) বিশ্ববিদ্যালয়ের সেমিনারকক্ষে প্রধান অতিথি হিসেবে মাইক্রোটিক একাডেমির উদ্বোধন করেন মাইক্রোটিক একাডেমি বাংলাদেশের সমন্বয়ক ও স্যাসটেক এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ আবু সালেহ। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ড্যাফোডিল অনলাইন লিমিটেডের মহাব্যবস্থাপক সাব্বির আহমেদ ও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ইটিই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো. তসলিম আরেফিন এবং সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির যুগ্ম পরিচালক (আইটি) নাদির বিন আলী এবং উর্ধ্বতন সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) মো. আনোয়ার হাবিব কাজল।
মাইক্রোটিক একাডেমি পরিচালিত কোর্স সমূহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ, কারিগরি বিদ্যালয় ও ভকেশনাল ইন্সটিউিটের শিক্ষার্থী ও প্রফেশনালদের নেটওয়ার্কিং বিষয়ে দক্ষতা বৃদ্ধিতে সহায়ক।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে সৈয়দ আবু সালেহ বলেন, নেটওয়ার্কিং ডিভাইসের মধ্যে মাইক্রোটিক এখন সবচেয়ে জনপ্রিয়। বলা যায় পুরো বাজার এখন মাইক্রোটিকই দখল করে রেখেছে। সুতরাং যেসব শিক্ষার্থী নেটওয়ার্কিংয়ে ক্যারিয়ার গড়তে চান তাদের জন্য মাইক্রোটিক শেখা অবশ্য কর্তব্য।
শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, বাংলাদেশে এখন ব্যাংক, হাসপাতাল, ইউনিভার্সিটি থেকে শুরু করে সরকারি-বেসরকারি প্রায় সব প্রতিষ্ঠানেই মাইক্রোটিক ডিভাইস ব্যবহৃত হচ্ছে। কিন্তু মাইক্রোটিক জানা দক্ষ কর্মী নেই। এই খাতে এখন প্রচুর দক্ষ কর্মী দরকার। এসময় তিনি ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিকে ধন্যবাদ জানান মাইক্রোটিক একাডেমি চালু করার জন্য। এতে শিক্ষার্থীরা উপকৃত হবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সাব্বির আহমেদ বলেন, বাংলাদেশে প্রথম ইউনিভার্সিটি হিসেবে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে মাইক্রোটিক একাডেমি চালু হলো। এতে ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তো বটেই অন্যান্য তরুণ শিক্ষার্থীরাও বিশেষভাবে উপকৃত হবে। একটি দক্ষ প্রযুক্তিভিত্তিক জনশক্তি গড়ে তোলাই ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির লক্ষ্য বলে তিনি অভিমত ব্যক্ত করেন।