ক্যাম্পাসে রকমারি পড়াশোনা
- ক্যাম্পাস ডেস্ক
বিশ্বায়নের জোয়ারে প্রতিনিয়তই পাল্টে যাচ্ছে বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট। বিশেষ করে জ্ঞান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নির্ভর শিক্ষা ব্যবস্থা ও এর উপযোগিতা সময়ের সঙ্গে পরিবর্তিত হওয়ার ফলে সেই পরিস্থিতির সঙ্গে দ্রুত খাপ খাইয়ে নিতে হচ্ছে শিক্ষার্থীদের। আমাদের অর্থনীতির আকার দিন দিন প্রসারিত হচ্ছে। সেই সঙ্গে যোগাযোগ বাড়ছে বহির্বিশ্বের সঙ্গে। গতি এসেছে অভ্যন্তরীণ ব্যবসা-বাণিজ্য। ফলে চাহিদা বেড়েছে ব্যবসা ও বাণিজ্য সংক্রান্ত পড়াশোনার, তাই যুগের দাবি হয়ে দাঁড়িয়েছে এমবিএ ডিগ্রী। প্রশাসন ও ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত সকল যোগ্যতা অর্জিত হয় এই ডিগ্রী গ্রহণের মাধ্যমে। এই ডিগ্রীধারীদের চাকরির ক্ষেত্র প্রসারিত হচ্ছে খুব দ্রুত। যেমন: ব্যাংক, বীমা, এয়ারলাইনস, টেলিকম বিয়েলএষ্টেট কোম্পানি, সরকারি-বেসরকারি এনজিও সকল প্রাইভেট কোম্পানি ও এর কর্পোরেট অফিস সমূহে সকল এক্সিকিউটিভ ও ম্যানেজারিয়াল পোষ্টগুলোতে চাকরির শর্ত হিসেবে মানুষ এই ডিগ্রী অর্জনের পিছনে ছুটছে।
যে বিষয়গুলোয় এমবিএ করা যায়- ফিন্যান্স, ব্যাংকিং, বিপণন, ব্যবস্থাপনা, হিসাবরক্ষণ, মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা, পর্যটন ও হোটেল ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি। এ ক্ষেত্রে সাধারণত একটি বিষয়কে মেজর বা প্রধান হিসেবে বেছে নিতে হয়। মেজর কোর্সটিকে প্রাধান্য দিয়ে পড়ানো হয় আরও নানা বিষয়। সাধারণত এমবিএ পড়ার জন্য দুই ধরনের প্রোগ্রাম আছে। রেগুলার এমবিএ এবং এক্সিকিউটিভ এমবিএ। নিয়মিত শিক্ষার্থীদের জন্য রেগুলার এমবিএ ও চাকরিজীবীদের কথা চিন্তা করে এক্সিকিউটিভ এমবিএ এর কোর্স ডিজাইন করা হয়। রেগুলার এমবিএতে সাধারণত ৬৬ ক্রেডিট এবং এক্সিকিউটিভ এমবিএতে ৪৮ ক্রেডিট সম্পন্ন করতে হয়। ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির এমবিএ কোর্সের সকল শিক্ষকবৃন্দ পিএইচডি ডিগ্রীধারী। সমৃদ্ধ লাইব্রেরী পরিচ্ছন্ন ক্লাস রুম এককথায় পড়াশোনার উপযুক্ত পরিবেশ। এছাড়া আরও রয়েছে ডিবেটিং ক্লাব, কালচারাল ক্লাব স্পোর্টস ক্লাব এবং ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি এলামনাই এসোসিয়েশন।