বিশ্বমানের আধুনিক শিক্ষাঙ্গন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি

বিশ্বমানের আধুনিক শিক্ষাঙ্গন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি

  • মো. সাইফুল ইসলাম খান

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি শিক্ষায় বিদেশমুখীতা কমাতে এবং দেশের শিক্ষার্থীদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়ার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে দেশে বসেই আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা প্রদান করতে ২০০২ সালের ২৪ জানুয়ারিতে যাত্রা শুরু করে। মাত্র ক’বছরের মধ্যে ড্যাফোডিল উঠে আসে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন কর্তৃক মূল্যায়িত মানসম্পন্ন সেরা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যায়ের তালিকায়। শুধু বাংলাদেশেই নয়, আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলেও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সুনাম ছড়িয়ে পড়েছে উল্লেখযোগ্য হারে।

র‌্যাঙ্কিং : কিউএস এশিয়া ইউনিভার্সিটি র‌্যাঙ্কিং ২০২১ এ এশিয়ার সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় বাংলাদেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অবস্থান ৪র্থ। এছাড়াও ইউআই গ্রিনমেট্রিক ওয়ার্ল্ড র‌্যাঙ্কিং ২০২১ এবং টাইমস হায়ার এডুকেশন ইউনিভার্সিটি ইমপ্যাক্ট র‌্যাঙ্কিং ২০২০’-এ ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের শীর্ষস্থানে অবস্থান করছে।

ক্যাম্পাস: ঢাকার আশুলিয়াতে প্রায় ১৫০ একর জায়গার উপর ড্যাফোডিল ইন্টারন্যশনাল ইউনিভার্সিটির ক্যাম্পাসে শিক্ষা-কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। কোলাহলমুক্ত, পাখির কলকাকলীতে মুখর সবুজ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক অপরূপ লীলাভূমিতে গড়ে উঠেছে এ ক্যাম্পাস। সর্বাধুনিক শিক্ষা উপকরণ, অভিজ্ঞ শিক্ষক মণ্ডলী, আবাসন সুবিধা, উন্নত ল্যাবরেটরি, ইনোভেশন ল্যাব, সহ-শিক্ষা কার্যক্রম, বিশাল খেলার মাঠ, যাতায়াত সুবিধা, উচ্চগতির ইন্টারনেট, টেনিস কোর্ট, গলফ কোর্স, ওয়াইফাইসহ সব ধরনের সুযোগ সুবিধা সম্বলিত এ ক্যাম্পাসকে ‘ড্যাফোডিল স্মাট সিটি’ হিসেবে ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। নিয়মিত বৃত্তির পাশাপাশি অতিরিক্ত ২০% বৃত্তি সুবিধাসহ শিক্ষার্থীদের ভর্তির ব্যবস্থা রয়েছে এখানে।

শিক্ষার্থীদের শুধুমাত্র একাডেমিক শিক্ষায় শিক্ষিত করে গড়ে তোলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের লক্ষ্য নয় বরং একজন নীতি- নৈতিকতাসম্পন্ন নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল লক্ষ্য। এজন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে রয়েছে ‘‘আর্ট অব লিভিং” কোর্স যা প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য বাধ্যতামূলক।

বিশ্ববিদ্যালয়ে পূর্ণকালীন ৪৫০ এবং খণ্ডকালীন ২৫০ জন দক্ষ এবং অভিজ্ঞ শিক্ষক দ্বারা পাঠদান করা হয়। ভর্তি প্রক্রিয়া থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল কর্মকাণ্ডই সফটওয়ার ও কম্পিউটারাইজেশনের আওতাভূক্ত। বছরে ৩ বার (স্প্রিং, সামার এবং ফল তিনটি সেমিস্টারে) ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন হয়ে থাকে।

অনুষদ ও বিভাগ: ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে ৫টি অনুষদে মোট ২৪টি বিভাগ রয়েছে। বিজ্ঞান ও তথ্য প্রযুক্তি অনুষদের অধীনে: কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং, মাল্টিমিডিয়া এন্ড ক্রিয়েটিভ টেকনোলজি, জেনারেল এডুকেশন ডেভেলপমন্ট, এনভাইরোমেন্টাল সায়েন্স এন্ড ডিজেস্টার ম্যানেজমেন্ট, কম্পিউটিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেম, ইনফরমেশন টেকনোলজি এন্ড ম্যানেজমেন্ট, এমআইএস বিভাগ। প্রকৌশল অনুষদের অধীনে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রনিক্স এন্ড টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, আর্কিটেকচার বিভাগ। বাণিজ্য ও উদ্যোক্তা অনুষদের অধীনে রয়েছে ব্যবসায় প্রশাসন, ট্যুরিজম এন্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট, রিয়েল এস্টেট, ইনোভেশন এন্ড এন্ট্রিপ্রিনিউরশিপ, বিজনেস স্টাডিজ এবং এমবিএ। মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের অধীনে রয়েছে এলএলবি, ইংরেজি, সাংবাদিকতা ও গণযোগাযোগ এবং ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ। এ্যালাইড হেলথ্ সাইন্স অনুষদের অধীনে রয়েছে ফর্মেসি, নিউট্রেশন এন্ড ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং, পাবলিক হেলথ বিভাগ।

সমৃদ্ধ ডিজিটাল লাইব্রেরি: শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে সমৃদ্ধ ডিজিটাল লাইবেরি যাতে রয়েছে ১ লক্ষেরও বেশী বই, ই-বুক, প্রোজেক্ট রিপোর্ট, ই-জার্নাল, বিভিন্ন ম্যাগাজিন, সিডি, ভিসিডি, ডিভিডিসহ দেশীয় ও আন্তর্জাতিক পত্র-পত্রিকা। লাইব্রেরীতে রয়েছে ফ্রি ইন্টারনেট সুবিধা। লাইব্রেরির সকল কর্মকান্ডই অনলাইন ও স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে পরিচালিত হয়ে থাকে। যে কোনো শিক্ষার্থী অনলাইনের মাধ্যমে তার প্রয়োজনীয় বইয়ের বুকিং দিতে পারে। প্রায় ১ লক্ষ ১০ হাজার স্কায়ারফিটের সুবিশাল লাইব্রেরিতে একসাথে প্রায় ৮০০ শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করতে পারে। শিক্ষক- শিক্ষার্থীদের চাহিদা অনুযায়ী দেশি বিদেশি রেফারেন্স বই সংরক্ষণ করা হয়।

ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান ল্যাপটপ: ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি শিক্ষার্থীদেরকে টেকনোলজিতে দক্ষ করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে এ পর্যন্ত ৩৫ হাজারেরও বেশি শিক্ষার্থীকে বিনামূল্যে ল্যাপটপ প্রদান করেছে। এই করোনার মধ্যেও ‘ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান ল্যাপটপ’ কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

আবাসন সুবিধা: এই বিশ্ববিদ্যালয়ে রয়েছে আন্তর্জাতিক মানের হোস্টেল সুবিধা। শিক্ষাবান্ধব পরিবেশ, মানসম্পন্ন খাবার, ইন্টারনেট, ওয়াইফাই, শক্তিশালী নিরাপত্তা ব্যবস্থাসহ বর্তমানে প্রায় ১২,০০০ শিক্ষার্থীর আবাসন ব্যবস্থা রয়েছে এ বিশ্বদ্যালয়ে।

ল্যাবরেটরি: শিক্ষার্থীদের ব্যবহারিক ক্লাসের জন্য রয়েছে ডিজিটাল ক্লাশ রুম, কম্পিউটার ল্যাব, টেক্সটাইল ল্যাব, ফিজিক্স ল্যাব, ফার্মাসি ল্যাব, ইংলিশ ল্যাংগুয়েজ ল্যাব, ফ্যাব ল্যাব (ডিজিটাল ফেব্রিকেশন), জেএমসি ল্যাব, সিসকো ল্যাব, মাইক্রোসফট আইটি একাডেমি, লিনাক্স, রেডহাট ও ওরাকল, মাল্টিমিডিয়া ল্যাব, ইনোভেশন ল্যাব।

ক্লাব: সহ-শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার রয়েছে ডিবেটিং ক্লাব, স্পোর্টস ক্লাব, সাইন্স ক্লাব, বিজনেস ক্লাস, ন্যাচারাল স্টাডি ক্লাব, কালচারাল ক্লাব, সাইবার ক্যাফে, ইংলিশ ল্যাংগুয়েজ ক্লাব, এমবিএ ক্লাবসহ ৩৫টি ক্লাব । শিক্ষার্থীদের নৈতিকতা, নিয়মানুবর্তিতা এবং কর্মঠ করে গড়ে তুলতে রয়েছে এয়ার রোভার স্কাউট গ্রæপ, বিএসসিসি ইউনিট।

স্কালারশিপ: প্রতি সেমিস্টারে শিক্ষার্থীদেও জন্য ওয়েভার প্রদান করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। মহামারীর এই সময়ে ১০-১৫% অতিরিক্ত বিশেষ বৃত্তি প্রদান এবং স্প্রিং ২০২১ সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের জন্য ২২ কোটি টাকার প্রনোদনা ঘোষণা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

এছাড়াও ট্যালেন্ট স্কালারশিপের মাধ্যমে অসচ্ছল ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শতভাগ বৃত্তি প্রদান করা হয়। উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমান পরীক্ষায় মেধাস্থান অর্জনকারী শিক্ষার্থীদের সর্বোচ্চ ১০০% বৃত্তি প্রদান করা হয়। সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষায় জিপিএ অর্জনকারী শিক্ষার্থীরা ১০% থেকে ৫০% পর্যন্ত বৃত্তি পেয়ে থাকে। এছাড়া সহোদর, স্বামী-স্ত্রী, মুক্তিযোদ্ধা কোটা, খেলোয়ার, জাতিগত গোষ্টি শিক্ষার্থীদের জন্য সর্বোচ্চ ১০০% পর্যন্ত বৃত্তি প্রদান করা হয় । সিজিপিএ ৩.৯ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়।

বীমা সুবিধা: এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষার্থী এবং তাদের অভিভাবক জীবনবীমার আওতাভূক্ত। অনাকাঙ্খিত যে কোনো দুর্ঘটনায় একজন শিক্ষার্থীরও যেন শিক্ষাজীবন ব্যহত না হয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সে ব্যপারে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

মেডিকেল সেন্টার: শিক্ষার্থী এবং কর্মকর্তা কর্মচারীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করতে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে রয়েছে অত্যাধুনিক সরঞ্জাম সমৃদ্ধ মেডিকেল সেন্টার। এখানে বিশেজ্ঞ ডাক্তার, নার্সরা প্রাথমিক চিকিৎসা নিশ্চিত করেন। এছাড়াও জরুরি প্রয়োজনে ২৪ ঘন্টা এ্যাম্বুলেন্স ব্যবস্থা রয়ছে।

অনলাইন শিক্ষাব্যবস্থা: ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয় ২০১৩ সাল থেকে অনলাইনে শিক্ষাসম্পর্কিত নানা কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। অনলাইন শিক্ষাকে আরও কার্যকর এবং যুগপোযোগী করার জন্য ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয় ‘ব্লেনডেড লার্নিং সেন্টার’ প্ল্যাটফর্ম তৈরি করেছে।

খেলাধুলার ব্যবস্থা: বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে রয়েছে ইনডোর এবং আউটডোরে খেলাধুলার সব আয়োজন। ক্যাম্পাসে প্রধান ফটক পেরুলেই চোখে পড়বে আন্তর্জাতিক মানের খেলার মাঠ। পাশেই বাস্কেটবল গ্রাউন্ড এবং গল্ফ কোর্স। এছাড়া টেনিস কোট, ব্যাডমিন্টনসহ অন্যান্য সব ধরনের খেলাধুলার আয়োজন রয়েছে এই ক্যাম্পাসে। শারীরিক ফিটনেস তৈরির জন্য রয়েছে আন্তর্জাতিক মানের জিমনেসিয়াম।

ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট সেন্টার: শিক্ষার্থীদের কর্ম উপযোগী করে গড়ে তুলতে ‘ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট সেন্টার’ (সিডিসি) রয়েছে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে। বিশ্ববিদ্যালয় এবং শিল্পপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরির মাধ্যেমে শিক্ষার্থীদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে যাচ্ছে ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট সেন্টার। এছাড়াও ইন্টার্নশিপ প্লেসমেন্ট, ক্যারিয়ার গ্রুমিং, ফিল্ড ভিজিটসহ নানা কার্যক্রমের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের যোগ্য করে গড়ে তুলছে ‘ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট সেন্টার।

ইনোভেশন ল্যাব: বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ‘ইনোভেশন ল্যাব’ প্রতিষ্ঠা করেছে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি। এই ইনোভেশন ল্যাবে মার্কেট স্পেস, রোবটিক জোন, থ্রি-ডি প্রিন্টার, আইওটি নির্ভর বৈদ্যুতিক বাল্ব, ফ্যান, শীতাতপযন্ত্র, আর্কিটেকচারাল ডিজাইন জোন, বুক রিডিং জোন, বিজনেস ইনকিউবেটর, মিটিং রুম, অ্যানড্রয়েড ও উইনডোজ সুবিধা সম্বলিত অল ইন ওয়ান টিভি ইত্যাদি রয়েছে। এসব সুবিধা ব্যবহার করে শিক্ষার্থীরা তাদের উদ্ভাবনী আইডিয়াকে বাস্তবে রূপ দান করতে পারবে।

যাতায়ত ব্যবস্থা: শিক্ষার্থীদের যাতায়তের জন্য রয়েছে বিশাল পরিবহন পুল। প্রতিদিন এই বাসগুলো বিভিন্ন রুটে শিক্ষার্থীদেরকে নিয়ে আসে এবং দিয়ে আসে। এই বাসগুলো শিক্ষার্থীদের নিয়মিত আনা-নেওয়ার পাশাপাশি স্টাডি ট্যুর, ইন্ড্রাজট্রি ভিজিট এবং অন্যান্য কাজে ব্যবহৃত হয়।

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক: এ পর্যন্ত বিশ্বের ৪৫০টিরও অধিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি। এশিয়া সামার প্রোগ্রাম, শিক্ষক-শিক্ষার্থী বিনিময় প্রোগ্রাম, স্কলারশীপ, ইন্টার্নশিপ, রিসার্স, জয়েন্ট কনফারেন্স, বিভিন্ন প্রতিযোগীতাসহ চুক্তিবদ্ধ বিশ্ববিদ্যালয় গুলোর মধ্যে সারাবছরই নানাবিধ কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে থাকে।

বিদেশী শিক্ষার্থী: আমেরিকা, তুরস্ক, ইন্দোনেশিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, নেপাল, দক্ষিণ কোরিয়া, সোমালিয়া, নাইজেরিয়াসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের প্রায় ৪০০’র অধিক শিক্ষার্থী ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে বিভিন্ন বিভাগে পড়াশোনা করছে।

প্রকাশনা ও গবেষণা কার্যক্রম: ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির বিভিন্ন অনুষদ থেকে নিয়মিত জার্নাল প্রকাশিত হচ্ছে যেখানে শিক্ষকদের উচ্চমানের গবেষণাকর্ম স্থান পায়। শিক্ষক শিক্ষার্থীদের গবেষণাকর্মে আরো বেশী উদ্বুদ্ধ করতে বিশ্ববিদ্যালয়ে রয়েছে রিসার্চ ডিভিশান এবং রিসার্চ ফান্ড।

বিশ্ববিদ্যালয় আ্যালমনাই: দেশ এবং দেশের বাহিরে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে কর্মরত রয়েছে। বিসিএস ক্যাডারে ডিআইইউ শিক্ষার্থীরা অত্যান্ত ভালো ফলাফল অর্জন করছে এবং সরকারী বিভিন্ন পর্যায়ে কর্মরত রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের আ্যালমনাই এসোসিয়েশনের মাধ্যমে সাবেক এবং বর্তমান শিক্ষার্থীদের মধ্যে সেতু বন্ধন তৈরি হয়।

ভর্তির যাবতীয় তথ্য পেতে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ৪/২ সোবাহানবাগ, ধানমন্ডি, ঢাকা অথবা ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ড্যাফোডিল স্মাট সিটি. আশুলিয়া এই ঠিকানায় যোগাযোগ করতে পারেন। অনলাইনেও ভর্তির ব্যবস্থা রয়েছে। প্রয়োজনীয় টেলিফোন নাম্বার সমূহ: ৪৮১১১৬৩৯, ৪৮১১৭১১৫, ৪৮১১৩৬৯০-৯১ বর্ধিতঃ ৪৪৪, ৫৫৫। মোবাইলঃ ০১৭১৩৪৯৩০৫০-১, ০১৮৪১৪৯৩০৫০, ০১৭১৩৪৯৩১৪১। ইমেইল: admission@daffodilvarsity.edu.bd, ওয়েব: www.daffodilvarsity.edu.bd

মো. সাইফুল ইসলাম খান
ঊর্ধ্বতন জনসংযোগ কর্মকর্তা
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
shaiful@daffodilvarsity.edu.bd

Sharing is caring!

Leave a Comment