‘স্টার্টআপ ও উদ্যোক্তার গল্প’

‘স্টার্টআপ ও উদ্যোক্তার গল্প’

  • উদ্যোক্তা ডেস্ক

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ইনোভেশন অ্যান্ড এন্ট্রাপ্রেনারশিপ বিভাগের আয়োজনে ‘স্টার্টআপ ও উদ্যোক্তার গল্প’ শীর্ষক এক ভার্চুয়াল আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সোমবার ক্যাম্পাস টিভির ফেসবুক পেইজে এটি সরাসরি সম্প্রচারিত হয়। এতে প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দৈনিক প্রথম আলোর যুব কর্মসূচির প্রধান মুনির হাসান। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ইনোভেশন অ্যান্ড এন্ট্রাপ্রেনারশিপ বিভাগের প্রধান মো. কামরুজ্জামান দিদার। এতে আরও অংশ নেন ইনোভেশন অ্যান্ড এন্ট্রাপ্রেনারশিপ বিভাগের শিক্ষার্থী তিসা।

বাংলাদেশের নবীন উদ্যোক্তা ও স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠানগুলোর নানা ধরনের সুযোগ, সম্ভাবনা ও প্রতিকূলতা নিয়ে বিশেষজ্ঞ পর্যায়ের নিয়মিত আলোচনার প্রথম পর্ব এটি। ধারাবাহিক এই অনুষ্ঠানের প্রথম পর্বে প্রধান আলোচক হিসেবে মুনির হাসান বলেন, কিছু মানুষের মধ্যে জন্মগতভাবেই সমস্যা সমাধানের ক্ষমতা থাকে এবং সাংগঠনিক দক্ষতা থাকে। এরাই ভবিষ্যতে উদ্যোক্তা হয়। আমাদের উচিত তাদেরকে উৎসাহ প্রদান করা। বাংলাদেশে সরকারি ও বেসরকারি সব খাত মিলিয়ে সব বেকারের কর্মসংস্থান সম্ভব নয়। তাই বিপুল সংখ্যক বেকারকে উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। তাহলে এই উদ্যোক্তারাই আরও অনেক বেকারকে চাকরি দিতে পারবে।

মুনির হাসান আরও বলেন, বাংলাদেশে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিই একমাত্র বিশ্ববিদ্যালয় যার ইনোভেশন অ্যান্ড এন্ট্রাপ্রেনারশিপ নামে একটি স্বতন্ত্র বিভাগ রয়েছে। এই বিভাগ বাংলাদেশে উদ্যোক্তা তৈরিতে অসামান্য ভূমিকা রাখছে তাতে সন্দেহ নেই।

শিক্ষার্থী তিসা প্রশ্ন করেন, উদ্যোক্তা হওয়ার আগে চাকরির অভিজ্ঞতা গ্রহণের প্রয়োজন আছে কিনা। এ প্রশ্নের জবাবে মুনির হাসান বলেন, যেকোনো অভিজ্ঞতাই ভালো। অভিজ্ঞতা একজন উদ্যোক্তাকে পূর্ণতা দান করে। উদ্যোক্তাদের সব ধরনের অভিজ্ঞতাই প্রয়োজন আছে। এসময় তিনি আকিজ উদ্দিন, রনদা প্রসাদ সাহা, হারুনুর রশিদ মুন্নু প্রমুখের উদাহরণ দিয়ে বলেন, এরা প্রত্যোকেই উদ্যোক্তা হওয়ার আগে নানা ধরনের অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করেছেন।

Sharing is caring!

Leave a Comment